প্রায় সময় অনেক প’রিবারের খুব কাছের মানুষ হারিয়ে যায়। আর এই সকল কাছের মানুষের খুঁজে পাওয়ার জ’ন্য তার পরিবারের লোকেরা অনেক চেষ্টা করে থাকেন। তবে অ’নেক সময় সেই নিখোঁজ মানুষ কে দী’র্ঘদিন পর খুঁজে পান পরিবার।আর এবার এক মাকে দীর্ঘ ক’য়েক বছর পর তার সন্তান খুঁজে পেলেন। আর এই ঘটনা ঘটেছে একটি বিয়ে বা’ড়িতে। দীর্ঘ কয়েক বছর পর মাকে দেখে ছেলে সন্তান চি’ন্তে পারেন এবং মা ছেলেকে চিন্তে পারেন। এই ঘটনায় ওই বিয়ে বাড়িতে একটি অন্যরকম প’রিবেশ সৃষ্টি হয়।বর কনে নিয়ে বিয়ে বাড়িতে চলছে আনন্দ উৎসব। চলছে শিশুদের দৌঁড়ঝাপ, কোলাহল। আ’ত্মীয়তার সুবাদে বিয়ের অ’নুষ্ঠানে আসেন বাগেরহাট জেলার মোংলা থানার জি’রোধারাবাজি এলাকার ঘরখোল গ্রামের আল আমিন।তবে তার এই অ’নন্দের মাঝেও অনুসন্ধানী চোখ দুটো কি যেন খুঁজছিল। খুঁজতে খুঁজতে যান পার্শ্ববর্তী বাজারে। সেখানে গিয়ে লোকমুখে শুনতে পান বাজারে থাকেন এক ’প’রহেজগার পাগলী’। সারাদিন ইবাদত করেন। প’থচারীরা দয়া করে যা দেন তাই খেয়ে চলেন।আল আমিনের ১৫ বছর আগে হা’রিয়ে যাওয়া মাও প’রহেজগার ছিলেন। তাই কৌতুহল নিয়ে যান দেখা করতে। দূর থেকে দেখে এগিয়ে যান দ্রুত। সামনে এসে কেউ কা’রো পরিচয় দিতে হয়নি। মায়ের চোখ চিনে নিয়েছে ১৫ বছর আগের স’ন্তানকে।সন্তানও চিনে ফেলেছে মাকে। স্নেহমাখা হাতে সন্তানকে বুকে জড়িয়ে নাম ধরেই ডাকলের বাজারে থাকা ’পরহেজগার পাগলি’ মা। ১৫ বছর পর হা’রিয়ে যাওয়া মাকে খুঁজে পেয়ে আল আমিন হাউ মাউ করে কেঁদে উঠলেন।গতকাল শুক্রবার শ্যা’মনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়নের চাঁদনীমুখা বাজারে এমন ঘটনা ঘটে। মা সন্তানের এমন মিলন দেখে নি’জেদের অজান্তেই চোখ মোছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। আল আমিন জানান, তারা চার ভাই ও দুই বোন। তাদের মা গত ১৫ বছর আগে ব্রেনের স’মস্যা নিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। সব কিছু মনে রাখতে পারেন না। ঝড় বৃষ্টির এক রাতে তাদের মা আবেদা বেগম (৬৯) বাড়ি থেকে বের হয়ে যান।এলাকায় মাইকিং, থানায় জিডি, পত্র প’ত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশসহ বহু স্থানে মাকে খোঁজা হয়। মাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যা’য়নি। তবে বিশ্বাস ছিলো মা ম’রে’নি। তাই কোথাও গেলে সব কাজের ফাঁকে মাকে একটু খুঁজে দেখাটা অ’ভ্যাসে পরিণত হয়েছিলো।তিনি আরো জানান, শুক্রবার দুপুরে সে তার প্রতিবেশীর সাথে এক আ’ত্মীয়ের বিয়েতে গাবুবায় আসেন। সেখানে জানাতে পারে গত দুই বছর ধরে বাজারে এক না’মাজি পাগলী থাকে। তার ঠিকানা কেউ জানে না।বিষয়টি শুনেই তার বিকেলে বিয়ে বাড়ির কোলাহল ছেড়ে তিনি বাজারে যান। বাজারে খোঁজাখুজির পর গাবুরা ইউনিয়ন প’রিষদের পাশের একটি দোকান ঘরের চালের নিচে বসে থাকা অবস্থায় ১৫ বছর আগে হা’রিয়ে যাওয়া মাকে সনাক্ত করেন।গাবুরা ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদুল আলম জানান, পথ ভুলে এলাকায় আসা পাগলীকে তার সন্তানেরা খুঁজে পেয়েছে। স’ন্তানদের কাছে পেয়ে মাও যেমন খুশি তেমনি গাবুরাবাসীও খুশি। প্রিয় সন্তানের সাথে মাকে তার নিজ ঠিকানায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।এদিকে, দী’র্ঘদিন পর মাকে খুঁজে পেয়ে সন্তানরা বাধ ভাঙ্গা খুশি হয়েছেন। আর এই মাকে দেখতে আসছে অনেক মানুষ। তবে এই ছেলে সন্তান সব সময় তার মাকে খুঁজে পেতে চেষ্টা করছিলেন। আর তার মনে সব সময় হচ্ছিল তার মামা এখনো বেঁচে আছেন এবং আল্লাহ চাইলে আ’বারও খুঁজে পাবেন। তেমনি এবার তার মাকে দী’র্ঘদিন পর খুঁজে পেলেন এবং তাদের পরিবারে আনন্দের বন্যা বইছে।
If you're thinking about building a barndominium in 2025, you're not alone. These barn-style homes…
A dead or drained car battery can be a frustrating issue, especially when you're in…
Dreaming of a tropical escape but want to explore on your own terms? If you’ve…
Teaching your child to share is one of the most valuable lessons they’ll learn in…
Old gasoline sitting in your garage or shed can pose serious risks to your health,…
If you’re a fan of anime and are curious about the stranger, more supernatural side…