483
প্রত্যেক ওজুর পর কালেমা শাহাদত পাঠ করুণ (আশহাদু আল্লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা- শারী কা লাহূ ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান ‘আব্দুহূ ওয়া রাসূলুহূ) । এতে জান্নাতের ৮টি দরজার যেকোনো দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন। (সহিহ মুসলিম, হাদিস নম্বর- ২৩৪)।
প্রত্যেক ফরজ সলাত শেষে আয়াতুল কুরসি পাঠ করুণ এতে মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে জান্নাতে যেতে পারবেন। (সহিহ নাসাই, সিলসিলাহ সহিহাহ, হাদিস নম্বর ৯৭২)।
প্রত্যেক ফরজ সলাত শেষে ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ, ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ, ৩৩ বার আল্লাহু আকবার এবং ১ বার (লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুলিশাই’ইন কাদীর) পাঠ করুণ এতে আপনার অতীতের সব পাপ ক্ষমা হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস নম্বর- ১২২৮)। সেই সাথে জাহান্নাম থেকেও মুক্তি পেয়ে যাবেন কেননা দিনে ৩৬০ বার এই তাসবিহগুলো পড়লেই জাহান্নাম থেকে মুক্ত রাখা হয় আর এভাবে ৫ ওয়াক্তে ৫০০ বার পড়া হচ্ছে। (সহিহ মুসলিম, মিশকাত হাদিস নম্বর- ১৮০৩)।
প্রতিরাতে সূরা মুলক পাঠ করুণ এতে কবরের শাস্তি থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন। (সহিহ নাসাই, সহিহ তারগিব, হাকিম হাদিস নম্বর- ৩৮৩৯, সিলসিলাহ সহিহাহ, হাদিস নম্বর- ১১৪০)।
রাসূল (সা.) এর ওপর সকালে ১০ বার ও সন্ধ্যায় ১০ বার দরুদ পড়ুন এতে আপনি নিশ্চিত রাসূল (সাঃ) এর সুপারিশ পাবেন। (তবরানি, সহিহ তারগিব, হাদিস নম্বর- ৬৫৬)।
সকালে ১০০ বার ও বিকালে ১০০ বার সুবহানাল্লাহিল আজিম ওয়া বিহামদিহি পরলে সৃষ্টিকুলের সমস্ত মানুষ থেকে বেশি মর্যাদা দেয়া হবে। (সহিহ আবু দাউদ, হাদিস নম্বর- ৫০৯১)। হজরত জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি ‘সুবহানাল্লাহিল আজিম ওয়া বিহামদিহি’ পাঠ করে, তার জন্য জান্নাতে একটি খেজুরগাছ রোপণ করা হয়। (তিরমিজি : ৩৪৬৪)
সকালে ১০০ বার ও সন্ধ্যায় ১০০ বার সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি পাঠ করলে কিয়ামতের দিন তার চেয়ে বেশি সওয়াব আর কারো হবে না। (সহিহ মুসলিম, হাদিস নম্বর- ২৬৯২)।
সকালে ও বিকালে ১০০ বার সুবহানাল্লাহ, ১০০ বার আলহামদুলিল্লাহ, ১০০ বার আল্লাহু আকবার এবং ১০০ বার লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুলি শাই’ইন কাদীর পাঠ করলে অগণিত সওয়াব হবে। (নাসাই, সহিহ তারগিব, হাদিস নম্বর- ৬৫১)।
বাজারে প্রবেশ করে- (লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু য়্যুহয়ী ওয়া য়্যুমীতু ওয়া হুয়া হাইয়ুল লা য়্যামূত, বিয়াদিহিল খাইরু ওয়াহুয়া ‘আলা কুলি শাই’ইন কাদীর) পাঠ করুণ এতে ১০ লক্ষ পুণ্য হবে, ১০ লক্ষ পাপ মোচন হবে, ১০ লক্ষ মর্যাদা বৃদ্ধি হবে এবং জান্নাতে আপনার জন্য ১ টি গৃহ নির্মাণ করা হবে। (তিরমিজি, হাদিস নম্বর ৩৪২৮,৩৪২৯)।
বাড়িতে সালাম দিয়ে প্রবেশ করুণ এতে আল্লাহ তায়ালা নিজ জিম্মাদারিতে আপনাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। (ইবনু হিব্বান, হাদিস নম্বর- ৪৯৯, সহিহ তারগিব, হাদিস নম্বর- ৩১৬)।
আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ওই আমল, যা নিয়মিত করা হয়। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত- হজরত মুহাম্মাদ (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করা হলো, আল্লাহ্ তায়ালার কাছে সবচেয়ে প্রিয় আমল কী? তিনি বললেন, ‘যে আমল নিয়মিত করা হয়। যদিও তা অল্প হোক। তিনি আরোও বললেন, তোমরা সাধ্যমত আমল করে যাও।’ (বুখারী, ৬০২১)।
আমল : ১
প্রত্যেক ওজুর পর কালেমা শাহাদত পাঠ করুণ (আশহাদু আল্লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা- শারী কা লাহূ ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান ‘আব্দুহূ ওয়া রাসূলুহূ) । এতে জান্নাতের ৮টি দরজার যেকোনো দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন। (সহিহ মুসলিম, হাদিস নম্বর- ২৩৪)।
আমল : ২
প্রত্যেক ফরজ সলাত শেষে আয়াতুল কুরসি পাঠ করুণ এতে মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে জান্নাতে যেতে পারবেন। (সহিহ নাসাই, সিলসিলাহ সহিহাহ, হাদিস নম্বর ৯৭২)।
আমল : ৩
প্রত্যেক ফরজ সলাত শেষে ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ, ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ, ৩৩ বার আল্লাহু আকবার এবং ১ বার (লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুলিশাই’ইন কাদীর) পাঠ করুণ এতে আপনার অতীতের সব পাপ ক্ষমা হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস নম্বর- ১২২৮)। সেই সাথে জাহান্নাম থেকেও মুক্তি পেয়ে যাবেন কেননা দিনে ৩৬০ বার এই তাসবিহগুলো পড়লেই জাহান্নাম থেকে মুক্ত রাখা হয় আর এভাবে ৫ ওয়াক্তে ৫০০ বার পড়া হচ্ছে। (সহিহ মুসলিম, মিশকাত হাদিস নম্বর- ১৮০৩)।
আমল : ৪
প্রতিরাতে সূরা মুলক পাঠ করুণ এতে কবরের শাস্তি থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন। (সহিহ নাসাই, সহিহ তারগিব, হাকিম হাদিস নম্বর- ৩৮৩৯, সিলসিলাহ সহিহাহ, হাদিস নম্বর- ১১৪০)।
আমল : ৫
রাসূল (সা.) এর ওপর সকালে ১০ বার ও সন্ধ্যায় ১০ বার দরুদ পড়ুন এতে আপনি নিশ্চিত রাসূল (সাঃ) এর সুপারিশ পাবেন। (তবরানি, সহিহ তারগিব, হাদিস নম্বর- ৬৫৬)।
আমল : ৬
সকালে ১০০ বার ও বিকালে ১০০ বার সুবহানাল্লাহিল আজিম ওয়া বিহামদিহি পরলে সৃষ্টিকুলের সমস্ত মানুষ থেকে বেশি মর্যাদা দেয়া হবে। (সহিহ আবু দাউদ, হাদিস নম্বর- ৫০৯১)। হজরত জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি ‘সুবহানাল্লাহিল আজিম ওয়া বিহামদিহি’ পাঠ করে, তার জন্য জান্নাতে একটি খেজুরগাছ রোপণ করা হয়। (তিরমিজি : ৩৪৬৪)
আমল : ৭
সকালে ১০০ বার ও সন্ধ্যায় ১০০ বার সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি পাঠ করলে কিয়ামতের দিন তার চেয়ে বেশি সওয়াব আর কারো হবে না। (সহিহ মুসলিম, হাদিস নম্বর- ২৬৯২)।
আমল : ৮
সকালে ও বিকালে ১০০ বার সুবহানাল্লাহ, ১০০ বার আলহামদুলিল্লাহ, ১০০ বার আল্লাহু আকবার এবং ১০০ বার লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুলি শাই’ইন কাদীর পাঠ করলে অগণিত সওয়াব হবে। (নাসাই, সহিহ তারগিব, হাদিস নম্বর- ৬৫১)।
আমল : ৯
বাজারে প্রবেশ করে- (লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু য়্যুহয়ী ওয়া য়্যুমীতু ওয়া হুয়া হাইয়ুল লা য়্যামূত, বিয়াদিহিল খাইরু ওয়াহুয়া ‘আলা কুলি শাই’ইন কাদীর) পাঠ করুণ এতে ১০ লক্ষ পুণ্য হবে, ১০ লক্ষ পাপ মোচন হবে, ১০ লক্ষ মর্যাদা বৃদ্ধি হবে এবং জান্নাতে আপনার জন্য ১ টি গৃহ নির্মাণ করা হবে। (তিরমিজি, হাদিস নম্বর ৩৪২৮,৩৪২৯)।
আমল : ১০
বাড়িতে সালাম দিয়ে প্রবেশ করুণ এতে আল্লাহ তায়ালা নিজ জিম্মাদারিতে আপনাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। (ইবনু হিব্বান, হাদিস নম্বর- ৪৯৯, সহিহ তারগিব, হাদিস নম্বর- ৩১৬)।