-
কাব ইবনু মালিকের ঘটনা এবং আল্লাহর বানী: এবং তিনি ক্ষমা করলেন অপর তিন জনকেও যাদের সিদ্ধান্ত স্থগিত কেন রাখা হয়েছিল ।
ইয়াহ্ইয়া ইবনু বুকায়র (রহঃ) … আবদুল্লাহ ইবনু কা’আব ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্নিত, কা’আব (রাঃ) অন্ধ হয়ে গেলে তাঁর সন্তানদের মধ্যে থেকে যিনি তাঁর সাহায্যকারী ও পথ-প্রদর্শনকারী ছিলেন, তিনি (আবদুল্লাহ) বলেন, আমি কা’আব ইবনু মালিক (রাঃ) কে বলতে শুনেছি, যখন তাবুক যুদ্ধ থেকে তিনি পশ্চাতে থেকে যান তখনকার অবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি…
-
মক্কায় (থাকাকালীন) নাবী (ﷺ) এর নিকট আনসারের প্রতিনিধি দল এবং আকাবার বায়’আত সম্পর্কে পড়ে নিন
৩৬১০। ইয়াহ্ইয়া ইবনু বুকায়ের (রহঃ) … ‘আবদুল্লাহ ইবনু কা’ব (রহঃ) যিনি কা’ব এর পথ প্রদর্শক ছিলেন যখন কা’ব অন্ধ হয়ে গিয়েছিলেন তিনি বলেন, আমি কা’ব ইবনু মালিক (রাঃ) কে তাবুক যুদ্ধকালে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে তাঁর পশ্চাতে থেকে যাওয়ার ঘটনাটি সবিস্তরে বর্ণনা করতে শুনেছি। ইবনু বুকায়র তাঁর বর্ণনায় এ কথাটিও বলেন যে, কা’ব (রাঃ)…
-
ইহরাম অবস্থায় গোসল করা প্রসঙ্গে সম্পর্কে ইসলামে কি বলা আছে জেনে নিন
১৮৩০. আব্দুল্লাহ ইবনু হুনায়ন (রহঃ) তাঁর পিতা থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আবওয়া নামক স্থানে মুহরিম ব্যক্তির তার মাথা ধৌত করার বিষয়ে মিসওয়ার ইবনু মাখরামা (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) এবং ‘আব্দুল্লাহ ইবন ‘আব্বাস (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) এর মধ্যে মতানৈক্য হল। এরপর তিনি (‘আব্দুল্লাহ ইবনু ‘আব্বাস) আমাকে আবূ আইয়ুব আনসারী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর নিকট একথা জিজ্ঞাসা করতে পাঠালেন যে,…
-
মুহরিম ব্যক্তির গোসল করা নিয়ে কি বলা হয়েছে ইসলামে । জেনে নিন
১৮৪০. আবদুল্লাহ্ ইবন মাসলামা (রহঃ) ….. আবদুল্লাহ্ ইবন হুনায়ন (রহঃ) থেকে বর্ণিত। একদা আবদুল্লাহ্ ইবন আব্বাস (রাঃ) এবং মিসওয়ার ইবন মাখরামা (রাঃ) আবওয়া নামক স্থানে (মুহরিম ব্যক্তির মাথা ধৌত করা সম্পর্কে) মতভেদ করেন। ইবন আব্বাস (রাঃ) বলেন, মুহরিম ব্যক্তি তার মাথা ধৌত করতে পারে এবং ইবন মাখরামা (রাঃ) বলেন, মুহরিম ব্যক্তি তার মাথা ধুইতে পারে…
-
মুহরিম ব্যক্তির জন্য শরীর ও মাথা ধৌত করা জায়েয নাকি হারাম । হাদিস টি থেকে জেনে নিন ।
২৭৬০। আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা, আমরুন-নাকিদ, যুহায়র ইবনু হারব ও কুতায়বা ইবনু সাঈদ (রহঃ) … ইবরাহীম ইবনু আবদুল্লাহ ইবনু হুনায়ন (রহঃ) থেকে তার পিতার সুত্রে বর্ণিত। আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস ও মিসওয়ার ইবনু মাখরাম (রাঃ) আবওয়া নামক স্থানে পরস্পর মতবিরোধে লিপ্ত হলেন। আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাঃ) বললেন, মুহরিম ব্যাক্তি মাথা ধৌত করতে পারবে, কিন্তু মিসওয়ার…
-
নবী (ﷺ) এর মর্যাদাহানিকারী ব্যক্তির শাস্তি সম্পর্কে জেনে নিন হাদিস টি থেকে ।
৪৩১২. মূসা ইব্ন ইসমাঈল (রহঃ) …. আবূ বারযা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একদা আমি আবু বকর (রাঃ) এর নিকট উপস্থিত ছিলাম। তিনি কোন এক ব্যক্তির প্রতি খুবই রাগান্বিত হলে, আমি তাকে বলিঃ হে আল্লাহ্র রাসূলের খলীফা। আপনি আমাকে তার হত্যার অনুমতি দিন। আমার এ কথা শুনে তার ক্রোধ প্রশমিত হয় এবং তিনি উঠে তার…
-
রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু অপসারণ করার ফযীলত সম্পকে জেনে নিন ।
৬৪৩৬। ইয়াহইয়াহ ইবনু ইয়াহইয়া (রহঃ) … আবূ বারযাহ আসলামী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে বললাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমি জানিনা, হয়ত আপনি চলে যাবেন। আর আমি বেঁচে থাকব। কাজেই আমাকে এমন কিছু পাথেয় দিয়ে যান যা দ্বারা আল্লাহ আমাকে উপকৃত করবেন। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন এটি কররে,…
-
আবু জুলায়বীব (রাঃ) এর ফযীলত সম্পর্কে জেনে নিন ।
৬১৩৪। ইসহাক ইবনু আমর ইবনু সালীত (রহঃ) … আবূ বারযাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক জিহাদে ছিলেন। আল্লাহ তাআলা তাঁকে গনীমতের সম্পদ দিলেন। তিনি তার সাহাবাদের বললেন, তোমরা কি কাউকে হারিয়েছ? লোকেরা বললো, হ্যাঁ, অমুক, অমুক ও অমুককে। তিনি বললেন, তোমরা কি কাউকে হারিয়েছ? লোকেরা বললো, হ্যাঁ, অমুক, অমুক এবং অমুককে।…
-
নারী ও পুরুষের জন্য সোনা-রূপার পাত্র, আর পুরুষের জন্য সোনার আংটি ও রেশমজাত কাপড় ব্যবহার করা হারাম নাকি হালাল এই বিষয় এ কি বলেছে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জেনে নিন
স্ত্রীলোকের জন্য এগুলো ব্যবহার করা মুবাহ। সোনা-রূপা ও রেশমের অনধিক চার আঙ্গুল পরিমাণ নকলী (পাড় ও আচল) অনুরূপ কিছু পুরুষের জন্য মুবাহ সাঈদ ইবনু আমর ইবনু সাহল ইবনু ইসহাক ইবনু মুহাম্মদ ইবনু আশ’আস ইবনু কায়স (রহঃ) … আবদুল্লাহ ইবনু উকায়ম (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা হুযায়ফা (রাঃ) এর সাথে মাদায়েনে ছিলালাম। হুযায়ফা (রাঃ) পানি…
-
রুল হার্ব বা দারুল ইসলামে কোন মুসলিম কর্তৃক দারুল হারবে বসবাসকারী অমুসলিমকে ওয়াকিল বানানো বৈধ নাকি অবৈধ জেনে নিন ।
২১৫৪। আবদুল আযীয ইব্ন আবদুল্লাহ (রহঃ) … আবদুর রহমান ইব্ন আওফ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি উমাইয়া ইব্ন খালফের সঙ্গে এ মর্মে একটা চুক্তিনামা করলাম যে, সে মক্কায় আমার মাল-সামান হিফাযত করবে আর আমি মদিনায় তার মাল-সামান হিফাযত করব। যখন আমি চুক্তিনামায় আমার নামের শেষে রাহমান’ শব্দটি উল্লেখ করলাম তখন সে বলল, আমি রাহমানকে…