হজ্জ, উমরা অথবা উভয় উদ্দেশ্যে ইহরামকারীর জন্য স্থলের হালাল জন্তু অথবা যে জন্তু মুলত স্থলের, তা শিকার করা নিষিদ্ধ

২৭২৮। আবদুল্লাহ ইবনু আবদুর রহমান আদু-দারিমী (রহঃ) … আবদুল্লাহ ইবনু আবূ-কাতাদা (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তার পিতা তাকে অবহিত করেছেন যে, তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে হুদায়বিয়ার অভিযানে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তিনি বলেন, আমি ছাড়া আর সকলেই উমরা করার জন্য ইহরাম বেঁধেছিলেন। আমি একটি বন্য গাধা শিকার করলাম এবং আমার মুহরিম সঙ্গীদের এর গোশত খাওয়ালাম। … Read more

কোন অসুবিধার কারণে ইহরাম অবস্থায় মাথা কামানো জায়েয, মাথা কামালে ফিদয়া দেয়া ওয়াজিব এবং ফিদয়ার পরিমাণ

২৭২৬। আবূ কামিল জাহদারী (রহঃ) … আবদুল্লাহ ইবনু আবূ কাতাদা (রহঃ) থেকে তার পিতার সুত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাজ্জের উদ্দেশ্যে রওনা হলেন এবং আমরাও তাঁর সফর সঙ্গী হলাম। রাবী বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভিন্ন পথ ধরলেন এবং আবূ কাতাদা (রাঃ) সহ কতিপয় সাহাবীকে (অন্য পথ অনুসরণ করার নির্দেশ দিয়ে) বললেন, … Read more

হজ্জ, উমরা অথবা উভয় উদ্দেশ্যে ইহরামকারীর জন্য স্থলের হালাল জন্তু অথবা যে জন্তু মুলত স্থলের, তা শিকার করা নিষিদ্ধ

২৭২৫। সালিহ ইবনু মিসমার সূলামী (রহঃ) … আবদুল্লাহ ইবনু আবূ কাতাদা (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমার পিতা হুদায়বিয়ার বছর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে গেলেন। তার সঙ্গীগণ ইহরাম বাঁধলেন, কিন্তু আবূ কাতাদা (রাঃ) ইহরাম বাঁধলেন না। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে অবহিত করা হল যে, শক্ররা গাইকা নামক স্থানে ওত পেতে আছে। রাসুলুল্লাহ … Read more

ইহরামধারী ব্যক্তি শিকার জন্তুর প্রতি ইশারা করবে না, জার ফলে ইহরামবিহীন ব্যক্তি শিকার করে নেয়

১৭০৭। মূসা ইবনু ইসমাইল (রহঃ) … ‘আবদুল্লাহ ইবনু আবূ কাতাদা (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তাঁকে তাঁর পিতা বলেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাজ্জে যাত্রা করলে তাঁরাও সকলে যাত্রা করলেন। তাঁদের থেকে একটি দলকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অন্য পথে পাঠিয়ে দেন। তাঁদের মধ্যে আবূ কাতাদা (রাঃ)-ও ছিলেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা সমুদ্র তীরের রাস্তা … Read more

আয়-রোজগার করতে উৎসাহ প্রদান।

৫/২১৪১। আবদুল্লাহ ইবনে খুবাইব (রাঃ) এর চাচা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা এক মজলিসে বসা ছিলাম। এমতাবস্থায় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর মাথায় পানির চিহ্নসহ উপস্থিত হলেন। আমাদের কেউ তাঁকে বললো, আপনাকে আমরা আজ খুব প্রফুল্ল দেখছি। তিনি বলেনঃ হ্যাঁ, আলহামদু লিল্লাহ। অতঃপর মজলিসের লোকজন ধন-সম্পদের আলোচনায় লিপ্ত হলো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তাক্বওয়ার … Read more

স্বর্ন ও রৌপ্যের বিনিময়ে গাছের মাথায় ফল বিক্রি করা

২০৫২. আবদুল্লাহ ইবনু আবদুল ওহহাব (রহঃ) … বলেন যে, আমি মালিকের কাছে শুনেছি, উবায়দুল্লাহ ইবনু রাবী (রহঃ) তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, আবূ সুফিয়ান সূত্রে আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে দাউদ (রহঃ) এই হাদীস কি আপনার কাছে বর্ননা করেছেন যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পাঁচ ওসাক* অথবা পাঁচ ওসাকের কম পরিমান আরিয়্যা বিক্রয়ের অনুমতি দিয়েছেন? তিনি বললেন, … Read more

কেউ মোহর নির্ধারণ ছাড়া বিয়ে করার পরা মারা গেলে

২১১৬। আব্দুল্লাহ ইবনু উতবাহ ইবনু মাসঊদ (রাযি.) সূত্রে বর্ণিত। আব্দুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রাযি.)-এর নিকট এক ব্যক্তি পূর্বোক্ত হাদীসের ঘটনা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলো। বর্ণনাকারী বলেন, লোকেরা এ বিষয়ে এক মাস ধরে বা অনেকবার মতভেদ করেন। অতঃপর ইবনু মাসঊদ বললেন, ঐ নারীর ব্যাপারে আমার বক্তব্য হচ্ছে, সে তার বংশের নারীর সমপরিমাণ মোহর পাবে, এতে কমবেশি করবে না, … Read more

‘নাহল’ সম্পর্কিত নুমান ইবন বশীর (রাঃ)-এর হাদীসের বর্ণনায় বিরোধ

৩৬৮৫. আহমাদ ইবন সুলায়মান (রহঃ) … আবদুল্লাহ্ ইবন উতবা ইব্‌ন মাসউদ থেকে বর্ণিত। এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এসে বললোঃ আমি আমার ছেলেকে কিছু দান করেছি। আপনি এর সাক্ষী থাকুন। তিনি বললেনঃ এই ছেলে ব্যতীত তোমার আরো ছেলে আছে কি? সে বললোঃ হ্যাঁ। তিনি বললেনঃ এই ছেলেকে যেমন দান করেছ, তাদেরকেও কি … Read more

মলমূত্রের বেগ থাকা অবস্থায় নামায আদায় করা যায় কি?

৮৮. আহমাদ ইবনু ইউনুস ….. আবদুল্লাহ্ ইবনু আরকাম (রাঃ) হতে বর্ণিত। একদা তিনি হজ্জ অথবা উমরার উদ্দেশ্যে বের হলেন এবং তাঁর সাথে আরো লোকজন ছিল। তিনি তাদের নামাযের জামাতে ইমামতি করতেন। এমতাবস্থায় এক দিন ফজরের নামাযের ইকামত দেয়ার পর তিনি বললেন, তোমাদের কেউ সামনে আগমন কর (নামাযের ইমামতির জন্য)। এই বলে তিনি পায়খানায় গমনকালে বলেনঃ … Read more

কেউ মোহর নির্ধারণ ছাড়া বিয়ে করার পরা মারা গেলে

২১১৬। আব্দুল্লাহ ইবনু উতবাহ ইবনু মাসঊদ (রাযি.) সূত্রে বর্ণিত। আব্দুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রাযি.)-এর নিকট এক ব্যক্তি পূর্বোক্ত হাদীসের ঘটনা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলো। বর্ণনাকারী বলেন, লোকেরা এ বিষয়ে এক মাস ধরে বা অনেকবার মতভেদ করেন। অতঃপর ইবনু মাসঊদ বললেন, ঐ নারীর ব্যাপারে আমার বক্তব্য হচ্ছে, সে তার বংশের নারীর সমপরিমাণ মোহর পাবে, এতে কমবেশি করবে না, … Read more