-
দাদার (মীরাস) সম্পর্কে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
২৯৫৮. আব্দুল্লাহ ইবনু সালামাহ (রহঃ) হতে বর্ণিত, আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে ভাইয়ের স্থলবর্তী করতেন, এক ষষ্ঠাংশ পর্যন্ত।[1][1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান। তাথরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৯৩ নং ১১২৬৯; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৯; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৮৪। باب قَوْلِ عَلِيٍّ فِي الْجَدِّ حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ…
-
অপরকে আহার করানো নিয়ে হাদিস ,জেনে নিন ।
১/৩২৫১। আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রাঃ) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন (হিজরত করে মক্কা থেকে) মদীনায় এলেন তখন লোকেরা তাঁর নিকট যেতে লাগলো এবং বলাবলি হতে লাগলোঃ আল্লাহর রাসূল এসেছেন, আল্লাহর রাসূল এসেছেন,আল্লাহর রাসূল এসেছেন (তিনবার)। আমিও লোকজনের সাথে (তাঁকে) দেখতে গেলাম। আমি তাঁর মুখমন্ডল উত্তমরূপে দেখার পর বুঝতে পারলাম যে, এই চেহারা মিথ্যাবাদীর নয়।…
-
অপবিত্র অবস্থায় কুরআন তিলাওয়াত সম্পর্কে।
২২৯. হাফস ইবনু উমার …. আবদুল্লাহ্ ইবনু সালামা (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি এবং অপর দুই ব্যক্তি একজন আমার স্বগোত্রীয় এবং অপরজন সম্ভবতঃ বানূ আসা’দ গোত্রের- আলী (রাঃ) এর নিকট যাই। আলী (রাঃ) উক্ত ব্যক্তিদ্বয়কে কোন কাজে পাঠিয়ে দেয়ার সময় বলেন, তোমরা উভয়েই সক্ষম ব্যক্তি। কাজেই তোমরা তোমাদের দ্বীনকে নিরোগ করে প্রতিষ্ঠিত করবার জন্য…
-
আরাফাত দিবসে মিনা থেকে আরাফাতে যাওয়ার পথে তালবিয়া ও তাকবীর পাঠ করার বর্ণনা পড়ে নিন ।
২৯৬৬। মুহাম্মদ ইবনু হাতিম, হারুন ইবনু আবদুল্লাহ ও ইয়াকুব আদ-দাওরাকী (রহঃ) … আবদুল্লাহ ইবন সালামা (রহঃ) আবদুল্লাহ ইবন আবদুল্লাহ ইবন উমর (রহঃ) থেকে এবং তিনি নিজ পিতা আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, আমরা আরাফাত দিবসের সকালবেলা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে ছিলাম। আমাদের মধ্যে কতক তাকবীর ধ্বনি উচ্চারণ করছিল আর…
-
লোকদের বাধা প্ৰদান করার জন্য বিচারকের দারোয়ান রাখা নিষেধ
১৩৯৬। আবূ মারইয়াম আযদী (রাঃ) হতে বৰ্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আল্লাহ যাকে মুসলিমদের কোন কিছুর ওলী বানিয়ে দেন (পরিচালনা দায়িত্ব অর্পণ করে)। সে যদি মুসলিম জনসাধারণের প্রয়োজন ও অভাবের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী দারোয়ান রাখে তবে আল্লাহও তার প্রয়োজনের সময় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবেন।[1][1] আবূ দাউদ ২৯৪, মুসলিম ১৩৩৩, আহমাদ ১৭৫৭২। وَعَنْ أَبِي مَرْيَمَ الْأَزْدِيِّ –…
-
নাগরিকের প্রয়োজন কালে ইমামের দায়িত্ব এবং তাদের থেকে তার বিচ্ছিন্ন থাকা।
২৯৪৮। আবূ মারিয়াম আল-আযদী (রাঃ) বলেন, আমি মু‘আবিয়াহ (রাঃ)-এর নিকট গেলে তিনি বলেন, হে অমুক! আমার নিকট তোমার আগমন সুস্বাগতম! এটা আরবদের বাকরীতি। আমি বললাম, আমি একটি হাদীস শুনেছিঃ যা আপনাকে জানাবো। আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছিঃ মহান আল্লাহ কোনো ব্যক্তিকে মুসলিমদের কোনো দায়িত্বে নিয়োগ করলে যদি সে তাদের প্রয়োজন পূরণ ও অভাবের…
-
রাষ্ট্রনায়কের উপর নাগরিকদের অধিকার ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব।
২৯৩৮. সুলায়মান ইবন আবদুর রহমান দিমাশকী (রহঃ) ….. আবূ মারয়াম আযদী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একদা আমি মু’আবিয়া ইবন আবী সুফিয়ানের নিকট গমন করি। তখন তিনি বলেনঃ আমাদের কাছে তোমার আগমনে স্বাগতম, হে অমুক! আরবরা মেহমানদের এভাবে খোশ আমদেদ জানাত। তখন আমি তাকে বলিঃ আমি একটা হাদীছ শুনেছি, যা আমি আপনাকে অবহিত করছি। আমি…
-
সাক্ষাৎ ত্যাগ, সম্পর্কচ্ছেদ ও দোষান্বেষণে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে হাদিস ।
৫০৩৬-[১০] আবূ খিরাশ আস্ সুলামী (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছেন : যে ব্যক্তি তার মুসলিম ভাইয়ের সাথে এক বছর যাবৎ সম্পর্ক ছিন্ন রাখল, সে যেন তার রক্তপাত করল। (অর্থাৎ- তাকে হত্যার করল)। (আবূ দাঊদ)[1][1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৪৯১৫, সিলসিলাতুস্ সহীহাহ্ ৯২৫, সহীহুল জামি‘ ৬৫৮১, সহীহ আত্ তারগীব ২৭৬২, সহীহ…
-
উ তার মুসলিম ভাইয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করলে কি করতে হবে ,ভাই থেকে বিচ্ছিন্ন থাকা সম্পর্কে ?
৪৯১৫। আবূ খিরাশ আস-সুলামী (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছেনঃ যে তার ভাইয়ের সঙ্গে এক বছর সম্পর্ক ছিন্ন রাখলো সে যেন তাকে হত্যা করলো।[1] [সহীহ][1]. বুখারীর আদাবুল মুফরাদ, আহমাদ। بَابٌ فِيمَنْ يَهْجُرُ أَخَاهُ الْمُسْلِمَ حَدَّثَنَا ابْنُ السَّرْحِ، حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، عَنْ حَيْوَةَ، عَنْ أَبِي عُثْمَانَ الْوَلِيدِ بْنِ أَبِي الْوَلِيدِ، عَنْ عِمْرَانَ…
-
মায়ের মৃ’ত্যুর আগে শেষ চিঠি। চোখের পানি রাখতে দরে রাখতে পারবেন না ।
মা, মা’রা যাওয়ার কিছু দিন পর, মায়ের ঘর পরিষ্কার করতে গিয়ে মায়ের হাতের লেখা একটি চিঠি পায় তার একমাত্র ছেলে,। চিঠিতে লেখা ছিল খোকা, এই চিঠি যখন তোর হাতে পড়বে তখন আমি তোর কাছ থেকে অনেক দুরে চলে যাবো,,, যেখান থেকে কেউ কোনো দিন ফিরে আসে না,।খোকা, তোর অনেক কথাই মনে নেই,,, তাই এই চিঠিতে…