-
যে ব্যক্তি বিতর সালাত আদায় করেনি , তার জন্য কি শাস্তি রয়েছে
১৪২০। ইবনু মুহাইরীয (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। বনু কিনানাহর আল-মুখদাজী সিরিয়াতে আবূ মুহাম্মাদ নামক এক ব্যক্তিকে বলতে শুনেছেন, বিতর ওয়াজিব। মুখদাজী বলেন, আমি ‘উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) এর কাছে গিয়ে বিষয়টি অবহিত করলে তিনি বললেন, আবূ মুহাম্মাদ মিথ্যা বলেছে। আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছিঃ আল্লাহ তাঁর বান্দাদের উপর পাঁচ ওয়াক্ত সালাত ফারয করেছেন। যে…
-
ইকামত হয়ে গেলে ফরয ব্যতীত অন্য কোন সালাত নেই। জেনে নিন হাদিস টি ।
৬৩০। আবদুল আযীয ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ) … আবদুল্লাহ ইবনু মালিক ইবনু বুহাইনা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক ব্যাক্তির পাশ দিয়ে গেলেন। অন্য সুত্রে ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেন, আব্দুর রাহমান (রহঃ) … হাফস ইবনু আসিম (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি মালিক ইবনু বুহাইনা নামক আযদ গোত্রীয় এক ব্যাক্তিকে বলতে শুনেছি…
-
নবী করিম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক নামায আদায়ের সময় এবং তিনি কিভাবে তা আদায় করতেন?
৩৯৮. হাফস ইবনু উমার …. আবূ বারযা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সূর্য পশ্চিমাকাশে হেলে পড়লে নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম যুহয়ের নামায আদায় করতেন এবং শেষপ্রান্তে যাওয়ার পর ফিরে আসা পর্যন্ত সূর্য অবশিষ্ট থাকত। রাবী বলেন, আমি মাগরিবের নামাযের সময়ের কথা ভুলে গিয়েছি এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এশার নামায আদায়ের জন্য রাতের এক-তৃতীয়াশ…
-
নারী ও পুরুষের জন্য সোনা-রূপার পাত্র, আর পুরুষের জন্য সোনার আংটি ও রেশমজাত কাপড় ব্যবহার করা হারাম নাকি হালাল এই বিষয় এ কি বলেছে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জেনে নিন
স্ত্রীলোকের জন্য এগুলো ব্যবহার করা মুবাহ। সোনা-রূপা ও রেশমের অনধিক চার আঙ্গুল পরিমাণ নকলী (পাড় ও আচল) অনুরূপ কিছু পুরুষের জন্য মুবাহ সাঈদ ইবনু আমর ইবনু সাহল ইবনু ইসহাক ইবনু মুহাম্মদ ইবনু আশ’আস ইবনু কায়স (রহঃ) … আবদুল্লাহ ইবনু উকায়ম (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা হুযায়ফা (রাঃ) এর সাথে মাদায়েনে ছিলালাম। হুযায়ফা (রাঃ) পানি…
-
রুল হার্ব বা দারুল ইসলামে কোন মুসলিম কর্তৃক দারুল হারবে বসবাসকারী অমুসলিমকে ওয়াকিল বানানো বৈধ নাকি অবৈধ জেনে নিন ।
২১৫৪। আবদুল আযীয ইব্ন আবদুল্লাহ (রহঃ) … আবদুর রহমান ইব্ন আওফ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি উমাইয়া ইব্ন খালফের সঙ্গে এ মর্মে একটা চুক্তিনামা করলাম যে, সে মক্কায় আমার মাল-সামান হিফাযত করবে আর আমি মদিনায় তার মাল-সামান হিফাযত করব। যখন আমি চুক্তিনামায় আমার নামের শেষে রাহমান’ শব্দটি উল্লেখ করলাম তখন সে বলল, আমি রাহমানকে…
-
কুরবানীর পশু গন্তব্যে (মক্কা) পৌঁছার পূর্বেই অবসন্ন কেন হয়ে পড়লে জেনে নিলে আশ্চর্য হয়ে জাবেন
১৭৬৬. মুহাম্মদ ইবন হাতিম ….. আবদুল্লাহ্ ইবনুল মুবারক আল-আযদী (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আরাফা ইবনুল হারিস আল কিন্দীকে বলতে শুনেছি, আমি বিদায় হজ্জের সময় রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকটে উপস্থিত ছিলাম। কুরবানীর পশু আনা হলে তিনি বলেন, তোমরা হাসানের পিতাকে (আলী) আমার নিকট ডেকে আন। তখন আলী (রাঃ)-কে তাঁর নিকট ডেকে আনা…
-
বৃষ্টির দিনে আমাদের কিভাবে নামায আদায় করা লাগবে?? বৃষ্টির দিনে আমরা কি মসজিদ এ যাব নাকি বাড়িতে নামায আদায় করব সেই বিষয় এ জেনে নিন ???
৬৩৫। আবদুল্লাহ ইবনু আবদুল ওয়াহহাব (রহঃ) … আবদুল্লাহ ইবনু হারিস (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক বৃষ্টির দিনে ইবনু আব্বাস (রাঃ) আমাদের উদ্দেশ্যে খুৎবা দিচ্ছিলেন। মুয়ায্যিন যখন حَىَّ عَلَى الصَّلاَةِ পর্যন্ত পৌছলো, তখন তিনি তাঁকে বললেন, ঘোষণা করে দাও যে, সালাত যার যার আবাসে। এ শুনে লোকেরা একে অন্যের দিকে তাকাতে লাগল – যেন তারা…
-
বৃষ্টিমুখর রাতে সালাতের জামাআত।
৪/৯৩৯। আবদুল্লাহ ইবনুল হারিস ইবনু নাওফাল (রহঃ) থেকে বর্ণিত। ইবনু আব্বাস (রাঃ) জুমুআহর দিন মুয়ায্যিনকে আযান দেয়ার নির্দেশ দেন। দিনটি ছিল বৃষ্টিমুখর। মুয়াযযিন বলেন, আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, আশহাদু আল-লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ। অতঃপর তিনি বলেন, লোকেদের মাঝে ঘোষণা দাও যে, তারা যেন তাদের আবাসে সালাত পড়ে। লোকেরা তাকে বললো, আপনি একি…
-
শীতের রাতে জামা’আতে না যাওয়া সম্পর্কে।
মুসাদ্দাদ (রহঃ) …. আবদুল্লাহ ইবনুল হারিছ (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা ইবন আব্বাস (রাঃ) বৃষ্টির দিনে তাঁর মুআযযিনকে বলেন, তুমি ‘‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ’’ বলার পর ‘হাইয়্যা আলাস্ সালাত’ বল না, বরং বলবে ‘সাল্লু ফী বাইতিকুম’ (তোমরা নিজ নিজ ঘরে নামায আদায় কর)। এতদশ্রবণে লোকেরা তা অপছন্দ করেন। তখন তিনি বলেন, তা আমার চেয়ে…
-
নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর উযুর বর্ণনা।
১১১. মুসাদ্দাদ …. আবদে খায়ের হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, একদা আলী (রাঃ) নামায শেষে আমাদের নিকট আগমন করে উযূর পানি চাইলেন। আমরা (তাকে) জিজ্ঞাসা করলাম, নামায আদায়ের পর উযূর পানির প্রয়োজনীয়তা কি? আসলে তাঁর ইচ্ছা ছিল আমাদেরকে উযূ (ওজু/অজু/অযু) সম্পর্কে শিক্ষা দেয়া। অতঃপর তাঁর নিকট এক পাত্র পানি এবং একটি খালি পেয়ালা হাযির করা হল।…